রসায়নে নোবেল পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন ও যুক্তরাজ্যের দুই বিজ্ঞানী। তারা হলেন, ডেভিড বেকার, ডেমিস হ্যাসাবিস এবং জন এম. জাম্পার। ডেভিড বেকার যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। ডেমিস হাসাবিস ও জন জাম্পার যুক্তরাজ্যের নাগরিক। ৯ অক্টোবর (বুধবার) বিকালে নোবেল প্রাইজের ওয়েবসাইটে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।
রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি জানিয়েছে, “কম্পিউটেশনাল প্রোটিন ডিজাইন”-এর জন্য ডেভিড বেকারকে। “প্রোটিন স্ট্রাকচার প্রেডিকশন”-র জন্য ডেমিস হাসাবিস এবং জন জাম্পারকে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
৭ অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের নোবেল পুরস্কার দেওয়া শুরু করেছে রয়েল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্স। ওই দিন চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। এ পুরস্কার পান মার্কিন বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রজ ও গ্যারি রুভকিন। আরএনএ মলিকিউল গবেষণায় অবদান রাখায় নোবেল পান তারা।
এর পরদিন ৮ অক্টোবর পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এ বছর মেশিন লার্নিং তথা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নিয়ে অনবদ্য অবদান রাখায় নোবেল পুরস্কার পান জন হোপফিল্ড ও জিওফ্রে হিন্টন।
মার্কিন অধ্যাপক জন হোপফিল্ড যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। অন্যদিকে, ব্রিটিশ-কানাডিয়ান অধ্যাপক জিওফ্রে হিন্টন কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।
প্রতিবছর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর দিবস ডিসেম্বরের ১০ তারিখ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের অর্থ তুলে দেওয়া হয়। প্রত্যেক ক্ষেত্রে পুরস্কার বিজয়ীরা একটি স্বর্ণপদক, শংসাপত্রসহ একটি ডিপ্লোমা এবং বর্তমানে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনা পান।